বাংলাদেশে কিভাবে ISO সার্টিফিকেট পাওয়া যায়?

বাংলাদেশে কিভাবে ISO সার্টিফিকেট পাওয়া যায় এই পোস্ট আপনাকে তা জানতে সাহায্য করবে

ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম এর জন্য ম্যান্ডেটরি ডকুমেন্টস গুলো হলো: ১- স্কোপ, ২- পলিসি, ৩- অবজেক্টিভ, ৪-প্ল্যানিং, ৫- ভেন্ডর সিলেকশন এন্ড এভালুয়েশন প্রসিডিউর, ৬-প্রোডাক্ট বা সার্ভিস রিলেটেড প্রসেস ইনফরমেশন ইত্যাদি।

বাংলাদেশ ISO CERTIFICATE পাওয়া এখন অনেক সহজ । বিশেষ করে ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (৯০০১, ১৪০০১, ৪৫০০১ ) এর উপর ISO সনদ পেতে খুব বেগ পেতে হয় না। ISO STANDARD এর আগের ভার্সন গুলুতে যেমন অনেক ডকুমেন্টস তৈয়ার করতে হতো ISO CERTIFICATE পাওয়ার জন্য এখন আর তেমন অনেক ডকুমেন্ট দরকার হয় না।

ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম এর জন্য ম্যান্ডেটরি রেকর্ডস গুলো হলো: ১-ইকুইপমেন্ট/ডিভাইস ক্যালিব্রেশন রেকর্ড, ২- ট্রেনিং রেকর্ড, ৩- প্রোডাক্ট এন্ড সার্ভিস রিলেটেড ১০ টি রেকর্ডস, ৪- এনসি রেকর্ড, ৫- সিএ প্ল্যান রেকর্ড, ৬-ইন্টারনাল অডিট রেকর্ড, ৭- MRM রেকর্ড ইত্যাদি।

উপরে উল্লেখিত ডকুমেন্টস গুলো তৈয়ার করতে আপনি একজন ISO CONSULTANT নিয়োগ করতে পারেন অথবা ডকুমেন্টস গুলু অনলাইন থেকে কিনতে পারেন । যারা ছোট কোম্পানি তাদের জন্য ISO CONSULTANT নিয়োগ করা একটু ব্যয়সাধ্য হতে পারে তাই তাদের জন্য সবচাইতে ভালো উপায় হলো অনলাইন থেকে ISO ডকুমেন্টস গুলো কিনে নেয়া এরজন্য আপনি ভিজিট করতে পারেন এই লিংক এ।

ডকুমেন্টস বা রেকর্ড এর ফরমেট গুলু তৈয়ার হয়ে গেলে আপনি গুগল থেকে সার্চ করে নিতে পারেন একটি সার্টিফিকেশন বডি বা সার্টিফিকেশন কোম্পানি। AAS অন্যান্য সার্টিফিকেশন কোম্পানি গুলোর মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় একটি CERTIFICATION BODY । এরা একবছর ও তিন বছর উভয় মেয়াদ এর জন্য ISO CERTIFICATE দিয়ে থাকে। এরা অত্যন্ত কম দামে এবং কম সময়ে এক্ক্রেডিটেড সার্টিফিকেট দিয়ে থাকে । AAS এর সাথে যোগাযোগ করার জন্য আপনি এই লিংকে ক্লিক করে ঠিকানা জেনে নিতে পারেন ।

এই পোস্ট এর ব্যাপারে আপনাদের কোনো মতামত বা জিজ্ঞাসা থাকলে অবশই নিচে কমেন্ট করতে ভুলবেন না।